fbpx

নভেম্বরেই ফের রাজ্যে চালু হচ্ছে দুয়ারে সরকার – Duare Sarkar to start in November

 

 রাজ্যে ফের চালু হচ্ছে ‘দুয়ারে সরকার’। সঙ্গে ‘পাড়ায় সমাধান’ও। কবে? ১ নভেম্বর থেকে। জেলাশাসকদের সঙ্গে ভার্চুয়ালি প্রস্তুতি বৈঠক করলেন মুখ্যসচিব হরেকৃষ্ণ দ্বিবেদী। বৈঠকে বিভিন্ন দফতরের মধ্যে সমন্বয়ের উপর বিশেষ জোর দিলেন তিনি।

 

রাজ্যে তৃতীয়বার তৃণমূল ক্ষমতার আসার পর, একটি নয়া প্রকল্প ঘোষণা করেন মুখ্য়মন্ত্রী। নাম, ‘দুয়ারে সরকার’। এই নিয়ে পঞ্চমবার রাজ্যে ‘দুয়ারে সরকার’ ক্য়াম্প বসতে চলেছে। বছর ঘুরলেই আবার পঞ্চায়েত। এবার ‘দুয়ারে সরকার’ কী কী পরিষেবা পাওয়া যাবে? খাদ্যসাথী, জাতিগত শংসাপত্র, স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড, স্বনির্ভর গোষ্ঠীর ক্রেডিট কার্ড-সহ ২৫ সরকারি পরিষেবা পাবেন সাধারণ মানুষ।

এদিন নবান্নে বসেই জেলাশাসকদের সঙ্গে ‘দুয়ারে সরকার’-র প্রস্তুতি বৈঠক করেন রাজ্যের মুখ্যসচিব। স্রেফ বিভিন্ন দফতরের মধ্য়ে সমন্বয় জোর নয়, মালবাজারে বিপর্যয়ের সেচ দফতরের ভূমিকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। মুখ্য়সচিব বলেন, ‘সেচ দফতর আগে থেকে জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসকে কেন জানায়নি। কেন জানাল না? ওরা কি ঘুমাচ্ছিল’? বৈঠকে তখন উপস্থিত ছিলেন সেচ দফতরের সচিব প্রভাত মিশ্র। তিনি অবশ্য কিছু বলেননি। দশমীর সন্ধেয় হড়পা বান এসেছিল জলপাইগুড়ির মাল নদীতে। প্রতিমা বিসর্জন করতে গিয়ে প্রাণ হারান শিশু-সহ ৮ জন।

 

এদিকে দুয়ারে রেশন প্রকল্পে হাইকোর্টে ধাক্কা খেয়েছে রাজ্য সরকার। একুশের বিধানসভা ভোটের আগেই এই প্রকল্প চালু করার কথা ঘোষণা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। উদ্দেশ্য ছিল, বাড়ি বাড়ি রেশন পৌঁছে দেওয়া। মামলা গড়ায় হাইকোর্টে। হাইকোর্টের বিচারপতি চিত্তরঞ্জন দাস ও বিচারপতি অনিরুদ্ধ রায়ের ডিভিশন বেঞ্চে রায়, খাদ্য সুরক্ষা আইনে দুয়ারে রেশনের বৈধতা নেই। বরং এই প্রকল্পটি  খাদ্যসুরক্ষা আইন ২০১৩-র বিরোধী। হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে এবার রাজ্য সরকার সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হতে চলেছে বলে খবর।

 

Source link

Leave a Comment