অগাস্টে ২.৩ মিলিয়ন ভারতীয় হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধ করা হয়েছে, রিপোর্ট,

২৩ লক্ষেরও বেশি অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ

মাসিক রিপোর্টে জানানো হয়েছে, হোয়াটসঅ্যাপ অগাস্টে ২.৩ মিলিয়ন বা ২৩ লক্ষেরও বেশি অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করা হয়। প্রায় ১ মিলিয়ন বা ১০ লক্ষ অ্যাকাউন্টকে মেসেজিং প্লাটফর্ম থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল। শনিবার এই রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে। তবে এই সংখ্যা আগের মাসের তুলনায় খানিক কম।

উত্তরোত্তর বাড়ছে অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধের সংখ্যা

উত্তরোত্তর বাড়ছে অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধের সংখ্যা

হোয়াটসঅ্যাপ জুলাই মাসে ২.৩ মিলিয়নের থেকে ভারতীয় অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধ করেছিল। আর অগাস্টে সেই সংখ্যা পেরিয়ে গিয়েছে। এভাবে উত্তরোত্তর বাড়ছে অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধের সংখ্যা। এই প্রবণতা শুধু জুলাই ও অগাস্টেই বজায় নেই। জুলাই মাসের তুলনায় জুন মাসেও নিষিদ্ধ হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্টের সংখ্যা কম ছিল।

প্রাপ্ত অভিযোগের ভিত্তিতে নিষিদ্ধকরণ

প্রাপ্ত অভিযোগের ভিত্তিতে নিষিদ্ধকরণ

জুন মাসে নিষিদ্ধ হওয়া হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্টের সংখ্যা ছিল ২.২ মিলিয়নের উপরে। হোয়াটসঅ্যাপ কর্তৃপক্ষ তার অভিযোগের প্রতিকারের চ্যানেলের মাধ্যনে যে সমস্ত অ্যাকাউন্ট চিহ্নিত করেছিল, তা নিষিদ্ধ করার প্রক্রিয়া শুরু করে। কর্তৃপক্ষ নিজস্ব ব্যবস্থার মাধ্যমে প্রাপ্ত অভিযোগের ভিত্তিতে তা নিষিদ্ধ করে। এর আগে মে মাসেও হোয়াটস অ্যাপ দ্বারা এই ধরনের বহু অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধ করা হয়।

প্রতি মাসে রিপোর্ট প্রকাশ হোয়াটসঅ্যাপের

প্রতি মাসে রিপোর্ট প্রকাশ হোয়াটসঅ্যাপের

মে মাসে ১.৯ মিলিয়ন অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধ করা হয়। এপ্রিল মাসে ১.৬ মিলিয়ন অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধ করা হয়। তার আগে মার্চে ১.৮ মিলিয়ন অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। অর্থাৎ নিয়ম করে প্রতি মাসে উত্তরোত্তর বাড়ছে অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধ করার সংখ্যা। গত বছর কার্যকর হওয়া আইটি নিয়ম মেনে এই সমস্ত অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধ করা হচ্ছে। গৃহীত পদক্ষেপগুলি উল্লেখ করে প্রতি মাসে সম্মতি রিপোর্ট প্রকাশ করার জন্য ডিজিটাল প্লাটফর্মকে বাধ্যতামূলক করা হয়।

ব্যবহারকারীদের ডি-প্ল্যাটফর্মিং করার কাজ

ব্যবহারকারীদের ডি-প্ল্যাটফর্মিং করার কাজ

হোয়াটস অ্যাপ কর্তৃপক্ষ সোস্যাল মিডিয়া সংস্থাগুলি অতীতে তাদের প্ল্যাটফর্মে ঘৃণাত্মক বক্তব্য, ভুল তথ্য, জাল বা ভুয়ো খবর প্রচারের জন্য নিন্দা করেছে। ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলি বিষয়বস্তু টেনে আনতে এবং ব্যবহারকারীদের ডি-প্ল্যাটফর্মিং করার ক্ষেত্রে নির্বিচারে কাজ করা নিয়ে বারবার উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। সরকার নতুন সোশ্যাল মিডিয়া নিয়ম প্রণয়নের ব্যাপারে কঠোর হয়েছে। নিন্দা, কুৎসা, অপপ্রচার ছড়ানো বিভিন্ন অ্যাকাউন্টের বিরুদ্ধে কঠোপ ব্যবস্থা নেওয়া শুরু হয়েছে। গত এক বছর ধরে।

Source link

Leave a Comment